বন্ধুরা আমি জানি এরকম অনেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর মনে প্রশ্ন থাকে
একটি রিমুভেবল ব্যাটারি এবং একটি নন-রিমুভেবল ব্যাটারি নিয়ে। আজকের টিউনটি
পড়তে থাকুন কেনোনা আমি আজ এই বিষয় নিয়ে অনেক ভালো একটি বর্ণনা দিতে চলেছি
যা আপনার মনে সন্দেহ এবং ভুল ধারণা দুটিই দূর করে দেবে। আপনি যদি নিয়মিত
পাঠক হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই জানেন যে আমি ভূমিকাতে বেশি সময় লাগাতে একদম
পছন্দ করি না, তাই চলুন মূল বিষয়ের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়া যাক।
অর্থাৎ এক ফোন এমন থাকে যেখানে ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। ইউজার মানে একজন ব্যবহারকারী, মানে আপনি বা আমি। ব্যবহারকারী নিজে থেকে ব্যাটারি পরিবর্তন করতে পারে বলে ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি এবং একজন ইউজার নিজে থেকে ব্যাটারি পরিবর্তন করতে না পারলে অর্থাৎ যে ফোনে পারে না সেটি হল নন ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি ফোন। নন ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি তো আপনি বা আমি পরিবর্তন করতে পারবো না কিন্তু যেকোনো মোবাইল রিপেয়ার শপে বা মোবাইল সার্ভিস সেন্টারে ঐ বাক্তি অনেক সহজেই ব্যাটারি পরিবর্তন করে দিতে পারবে। তো এই সমস্যা তো দূর যে ব্যাটারি বেড় করা সম্ভব এবং পরিবর্তন করাও সম্ভব। এবার চলুন আলোচনা করি নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা কেন পড়লো আমাদের।
আবার অনেকে মনে করেন যে ফোনের ব্যাটারি ইউজার রিমুভেবল হওয়াটা অনেক বেশি সুবিধার। একসাথে দুইটি ব্যাটারি ব্যবহার করতে পারবো। একটি চার্জ করে ব্যাকআপ হিসেবে রাখবো এবং আরেকটি ব্যাটারি ফোনে লাগানো অবস্থায় থাকবে। সত্যি? আচ্ছা আপনি আমাকে বলুন তো, আপনি কি কখনো এমন করে আপনার ফোন ব্যবহার করেছেন? হাঁ, এটা করা যায়। একদম যে অসম্ভব সেটা বলছি না। কিন্তু আপনি কেন আরেকটি ব্যাটারি কিনতে টাকা ইনভেস্ট করবেন? আর আজকের দিনে কে একসাথে দুইটি ব্যাটারি নিয়ে ঘোরাফেরা করে? যখন আপনার কাছে দুটি ব্যাটারি থাকবে তখন ভাব্বেন আরে ফোনে তো বেশি চার্জ নাই তো ব্যাটারি পাল্টাই। আবার ভাব্বেন তো আরেকটা ব্যাটারি চার্জ করি। তারপরে ভাব্বেন ফোনটা চার্জে লাগাই, তারপর আবার ব্যাটারি, আবার ফোন। উফফ……
আপনার লাইফ একদম কঠিন হয়ে যাবে। আজকের দিনে ব্যাটারি চার্জ সমস্যা এড়ানোর জন্য আমরা একটি ভালো পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করে থাকি। যেটা অনেক ভালো একটি সমাধান। তাছাড়া আপনি বাড়িতে থাকুন, অফিসে থাকুন, গাড়িতে থাকুন, সবজায়গাতেই কিন্তু অনেক সহজে আপনার ফোন চার্জ করতে পারবেন এবং ব্যবহার করতে পারবেন।
তো ফোনের ব্যাটারি বারবার পরিবর্তন করার চিন্তা মাথা থেকে সরিয়ে ফেলাটায় উত্তম। কেনোনা এমনটা করতে গিয়ে ফোনের পেছনের অংশটি ঢিল হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া বেশি ব্যাটারি পরিবর্তনের ফলে ব্যাটারি পিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এবং ব্যাটারির কানেক্টরে দাগ পরে গিয়ে ব্যাটারি অকেজো হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া নন-রিমুভেবল ব্যাটারির ফোনে সিম এবং মেমোরি কার্ড খোলা মেলা করা অনেক বেশি সুবিধার হয়ে থাকে।
এবার আসি সবচেয়ে বড় ভুল ধারণা নিয়ে। অনেকে মনে করেন যে ফোন হাং হয়ে গেলে কি করবো? যেমনটা দেখা যেতো আগের নোকিয়া সিম্বিয়ান ফোন গুলোতে। ফোন হাং হয়ে গেলে ব্যাটারি খুলে ফোন রি-স্টার্ট করতাম। কিন্তু ফোনের ব্যাটারিই না খোলা গেলে কীভাবে ফোন রি-স্টার্ট করবো? দেখুন এখনকার দিনের মডার্ন স্মার্টফোন গুলো অনেক কম হাং হয় আর যদি হাং হয়েও যায় তবে ব্যাটারি না খুলে রি-স্টার্ট করার সুবিধা রয়েছে। আপনি যদি আইফোন ব্যবহার করেন তবে আপনার ফোনের পাওয়ার বাটন এবং হোম বাটন একসাথে ১০ সেকেন্ডের জন্য চেপে রাখুন আপনার ফোন রি-স্টার্ট হয়ে যাবে। আপনি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করলে, আপনার ফোনের পাওয়ার বাটন কিছু সময় ধরে রাখুন, আপনার ফোন রিস্টার্ট হয়ে যাবে। তো এটা নিয়ে মাথা ব্যাথা করার কোন চিন্তা নেই বন্ধুরা।
নন-রিমুভেবল ব্যাটারি
আপনারা হয়তো লখ্য করে থাকবেন যে অ্যাপেল আইফোন শুরু থেকেই তাদের ফোনে নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহার করে আসছে। তাতে কিন্তু কারো কোন মাথার ব্যাথা ছিল না। কিন্তু যেই স্যামসাং তাদের গ্যালাক্সি এস৬ ফোনে নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহার করে দিল তাতেই হাজারটা টিউমেন্টের সূচনা ঘটতে আরম্ভ করে দিল। যাই হোক, অনেক ব্যবহারকারীর মনে প্রশ্ন থাকে যে নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ওয়ালা ফোন বেশি ভালো না রিমুভেবল ব্যাটারি ওয়ালা ফোন বেশি ভালো? আবার আমরা প্রায় সবাই মানুষের শোনা কথা নিয়ে বেশি নাচতে পছন্দ করি। আপনাকে হয়তো কোন বন্ধু এসে বল্ল যে নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ফোন একদম বেকার, ব্যাটারি খোলা যাবে না, একদমই কেনা উচিৎ নয়। আর সেটা শুনে আপনিও তালে তাল মেলালেন। আর আপনিও আরো ১০ জন বন্ধুকে গিয়ে একই গান শুনালেন। তো আসলে কোন বিষয়ের উপর ভুল ধারণা এভাবেই বিস্তার লাভ করে। আজকে টিউনের একদম গভীরে প্রবেশের পূর্বে একটি জিনিষ জেনে নিন আর সেটা হলো বাস্তবিক ভাবে রিমুভেবল ব্যাটারি বা নন-রিমুভেবল ব্যাটারি বলে কিছু থাকে না। কি আশ্চর্য হয়ে গেলেন? বিশ্বাস হচ্ছে না তো? দাঁড়ান, এখনো লাইন পুরা হয়নি। আসলে মোবাইল ফোনে যা থাকে তা হল একটি ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি এবং আরেকটি হল নন ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি।অর্থাৎ এক ফোন এমন থাকে যেখানে ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। ইউজার মানে একজন ব্যবহারকারী, মানে আপনি বা আমি। ব্যবহারকারী নিজে থেকে ব্যাটারি পরিবর্তন করতে পারে বলে ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি এবং একজন ইউজার নিজে থেকে ব্যাটারি পরিবর্তন করতে না পারলে অর্থাৎ যে ফোনে পারে না সেটি হল নন ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি ফোন। নন ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি তো আপনি বা আমি পরিবর্তন করতে পারবো না কিন্তু যেকোনো মোবাইল রিপেয়ার শপে বা মোবাইল সার্ভিস সেন্টারে ঐ বাক্তি অনেক সহজেই ব্যাটারি পরিবর্তন করে দিতে পারবে। তো এই সমস্যা তো দূর যে ব্যাটারি বেড় করা সম্ভব এবং পরিবর্তন করাও সম্ভব। এবার চলুন আলোচনা করি নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা কেন পড়লো আমাদের।
নন-রিমুভেবল ব্যাটারির প্রয়োজনীয়তা
আগের দিনের ফোনে কিন্তু এমনটা হতো না কিন্তু আজকের দিনে এটি একটি ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে যে আপনার ফোনের ব্যাটারি নন-রিমুভেবল হবে। এর পেছনে আসলে আলাদা আলদা দুই তিন কারন রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক।- নন-রিমুভেবল ব্যাটারি ব্যবহারের সবচেয়ে প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ কারনটি হলো আপনার ফোনের ডিজাইন অনেক ভালো বানানো সম্ভব হয়। আপনার ফোনে যদি একটি নন ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি থাকে তবে আপনার ফোনের ডিজাইন অনেক স্লিম হওয়া সম্ভব হবে, আপনার ফোন ওজনে অনেক হালকা হওয়া সম্ভব হবে। আপনার ফোনটি মেটাল দিয়ে বানানো সম্ভব হবে এবং ফোনের ডিজাইন প্রিমিয়াম হওয়া সম্ভব হবে। কিন্তু আপনার ফোনে যদি ইউজার রিমুভেবল ব্যাটারি থাকে তবে ফোনের ডিজাইন মোটা হতে পারে, ওজনে ভারি হতে পারে। ফোনের পেছনের অংশে হয়তো প্ল্যাস্টিক ব্যবহার করা থাকবে ফলে ফোনে প্রিমিয়াম লুক দেখতে পাওয়া যাবে না। তো ফোনের লুক পরিবর্তন করতে এবং একটি ভালো ফোন তৈরি করতে আমাদের প্রয়োজন পরে নন-রিমুভেবল ব্যাটারির।
- আগের দিনে, নোকিয়া ফোন গুলোর ক্ষেত্রে যখন ২-৩ বছরের মধ্যে ফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যেতো তখন বাজার থেকে যেকোনো সস্তা ব্যাটারি কিনে নিয়ে এসে ব্যবহার করা হতো। সে সব ব্যাটারির কোয়ালিটি একদম বেকার হতো। আবার নোকিয়ার নামেই অনেক নকল ব্যাটারি কিনতে পাওয়া যেতো। কিন্তু ঐ সকল ব্যাটারি এনে ফোনে লাগানোর পরে কিছু দিন পর দেখা যেতো যে ব্যাটারি ফোনের ভেতর ফুলে গেছে। আবার কখনো কখনো ফোনের ব্যাটারিতে সর্ট সার্কিট হয়ে আগুন লেগে গেছে এমনটাও শুনতে পাওয়া যেতো। কিন্তু দোষ কাকে দেওয়া হতো? আপনার ফোন কোম্পানিকে। বলা হতো আরে ভাই অমুক কোম্পানির ফোন ব্লাস্ট হয়ে গেছে। তো এই অবস্থায় এখন মোবাইল প্রস্তুতকারী কোম্পানিরা ভাবে যে তারা তাদের ফোনে একটি সিল্ড ব্যাটারি লাগিয়ে দেয়। যাতে একজন সাধারন ইউজার তা না খুলতে পারে। এবং ব্যাটারি নষ্ট হলে কেবল মাত্র অনুমোদিত সার্ভিস সেন্টারে সেটি রিপ্লেস করানো হয়। ফলে ব্যবহারকারী একটি সস্তা ব্যাটারি না লাগিয়ে বরং একটি ভালো মানের আসল ব্যাটারি লাগাতে পারে। এর ফলে আপনার সুরক্ষাও বজায় থাকবে এবং কোম্পানির সুনামও বজায় থাকবে।
- তৃতীয় কারন হলো ব্যাটারি পরিবর্তনের সময় দেখতে পাওয়া যায় আপনার ফোন কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুতকৃত ব্যাটারির মূল্য একটু বেশি হয়ে থাকে। যেমন মনে করুন আপনার ফোনে রিমুভেবল ব্যাটারি লাগানো আছে। এবং আপনি পরিবর্তন করতে যাওয়ার সময় দেখলেন যে আপনার ফোন কোম্পানির ব্যাটারির দাম দুই হাজার টাকা এবং একই মানের অন্য কোম্পানির ব্যাটারির দাম ১৫০০ টাকা। তো কেন আপনি ৫০০ টাকা বেশি খরচ করবেন, যেখানে অন্য কোম্পানি কম টাকায় একই মান সরবরাহ করছে। তো এই অবস্থায় ফোন কোম্পানি বেশি মুনাফা অর্জন করা থেকে বাঁধা পায়। এজন্য কিছু কোম্পানি তাদের ফোনে নন-রিমুভেবল ব্যাটারি লাগানোর সিদ্ধান্ত এই জন্য নেয় যে ব্যবহারকারী তাদের কাছেই ব্যাটারি পরিবর্তন করতে আসবে। এবং এতে তারা সামান্য বেশি মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হবে।
নন-রিমুভেবল ব্যাটারি নিয়ে কিছু ভুল ধারণা
এবার চলুন আলোচনা করি আমাদের মনের মধ্যে আটকে থাকা কিছু ভুল ধারণা নিয়ে। দেখুন অনেকে মনে করে থাকেন যে নন-রিমুভেবল ব্যাটারির ফোন মানে আর পরে ব্যাটারি পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। এ বিষয় তো আপনি পরিষ্কার ভাবে জেনেই গেছেন যে আসলে ব্যাটারি পরিবর্তন করা সম্ভব। হাঁ, ২-৩ বছর পরে প্রায় সব ফোনেরই ব্যাটারির সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু আপনি ভেবে দেখুন তো আপনি কি কোন ফোন একটানা ৩ বছর ব্যবহার করেন? হাঁ অনেক সময় কোন ফোন ভালো সার্ভিস দেয় বলে একটানা ব্যবহার করা হয়, কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় যে কোন ফোন ১-২ বছর ব্যবহার করার পরে আমরা বিক্রি করে দেই। এবং তখনকার সময় কোন নতুন ফোন কিনে ফেলি। তো এই অবস্থায় আপনাকে ব্যাটারি পরিবর্তন করার প্রয়োজন পরবেই না। আর যদি পরেও কি সমস্যা? অনেক সহজ ব্যাপার, যে কাজ আপনি নিজে করতেন সেটা ব্যাস কোন সার্ভিস সেন্টারে গেলেই ২-৩ মিনিটে করে দেবে। এবং তারা আপনার থেকে অবশ্যই বেশি দক্ষ।আবার অনেকে মনে করেন যে ফোনের ব্যাটারি ইউজার রিমুভেবল হওয়াটা অনেক বেশি সুবিধার। একসাথে দুইটি ব্যাটারি ব্যবহার করতে পারবো। একটি চার্জ করে ব্যাকআপ হিসেবে রাখবো এবং আরেকটি ব্যাটারি ফোনে লাগানো অবস্থায় থাকবে। সত্যি? আচ্ছা আপনি আমাকে বলুন তো, আপনি কি কখনো এমন করে আপনার ফোন ব্যবহার করেছেন? হাঁ, এটা করা যায়। একদম যে অসম্ভব সেটা বলছি না। কিন্তু আপনি কেন আরেকটি ব্যাটারি কিনতে টাকা ইনভেস্ট করবেন? আর আজকের দিনে কে একসাথে দুইটি ব্যাটারি নিয়ে ঘোরাফেরা করে? যখন আপনার কাছে দুটি ব্যাটারি থাকবে তখন ভাব্বেন আরে ফোনে তো বেশি চার্জ নাই তো ব্যাটারি পাল্টাই। আবার ভাব্বেন তো আরেকটা ব্যাটারি চার্জ করি। তারপরে ভাব্বেন ফোনটা চার্জে লাগাই, তারপর আবার ব্যাটারি, আবার ফোন। উফফ……
আপনার লাইফ একদম কঠিন হয়ে যাবে। আজকের দিনে ব্যাটারি চার্জ সমস্যা এড়ানোর জন্য আমরা একটি ভালো পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করে থাকি। যেটা অনেক ভালো একটি সমাধান। তাছাড়া আপনি বাড়িতে থাকুন, অফিসে থাকুন, গাড়িতে থাকুন, সবজায়গাতেই কিন্তু অনেক সহজে আপনার ফোন চার্জ করতে পারবেন এবং ব্যবহার করতে পারবেন।
তো ফোনের ব্যাটারি বারবার পরিবর্তন করার চিন্তা মাথা থেকে সরিয়ে ফেলাটায় উত্তম। কেনোনা এমনটা করতে গিয়ে ফোনের পেছনের অংশটি ঢিল হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া বেশি ব্যাটারি পরিবর্তনের ফলে ব্যাটারি পিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এবং ব্যাটারির কানেক্টরে দাগ পরে গিয়ে ব্যাটারি অকেজো হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া নন-রিমুভেবল ব্যাটারির ফোনে সিম এবং মেমোরি কার্ড খোলা মেলা করা অনেক বেশি সুবিধার হয়ে থাকে।
এবার আসি সবচেয়ে বড় ভুল ধারণা নিয়ে। অনেকে মনে করেন যে ফোন হাং হয়ে গেলে কি করবো? যেমনটা দেখা যেতো আগের নোকিয়া সিম্বিয়ান ফোন গুলোতে। ফোন হাং হয়ে গেলে ব্যাটারি খুলে ফোন রি-স্টার্ট করতাম। কিন্তু ফোনের ব্যাটারিই না খোলা গেলে কীভাবে ফোন রি-স্টার্ট করবো? দেখুন এখনকার দিনের মডার্ন স্মার্টফোন গুলো অনেক কম হাং হয় আর যদি হাং হয়েও যায় তবে ব্যাটারি না খুলে রি-স্টার্ট করার সুবিধা রয়েছে। আপনি যদি আইফোন ব্যবহার করেন তবে আপনার ফোনের পাওয়ার বাটন এবং হোম বাটন একসাথে ১০ সেকেন্ডের জন্য চেপে রাখুন আপনার ফোন রি-স্টার্ট হয়ে যাবে। আপনি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করলে, আপনার ফোনের পাওয়ার বাটন কিছু সময় ধরে রাখুন, আপনার ফোন রিস্টার্ট হয়ে যাবে। তো এটা নিয়ে মাথা ব্যাথা করার কোন চিন্তা নেই বন্ধুরা।
Toto Toto - Profile – A detailed profile of the Toto brand - Tatini
উত্তরমুছুনToto - profile – A detailed profile of the Toto how strong is titanium brand - Tatini Toto - Tatini Toto - Tatini Toto - Tatini titanium pans Toto - Tatini Toto - Tatini Toto - titanium uses Tatini Toto - titanium apple watch band Tatini Toto - Tatini Toto - Tatini Toto. titanium pipe